Ticker

6/recent/ticker-posts

Bangla Funny jokes / বাংলা জোক্স

 ১) অপারেশরেন রুগীকে কয়েকদিন পরে দেখে -


ডাক্তার :আরে আপনি! কি খবর? 
এখন কেমন আছেন? 
কোন সমস্যা হচ্ছে না তো?

রোগীঃ না, কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে হয়েছি কি এখন দম নেয়ার সময়  আর ছাড়ার সময় বুকের ভেতরটায় টিকটিক শব্দ করে।

ডাক্তারঃ (বেশ আনন্দের সঙ্গে) তাইতো বলি,
আমার এত দামি ব্রান্ডের হাত ঘড়িটা গেল কই?

২) এক রোগী অপারেশন থিয়েটার 
থেকে ছুটে পালাচ্ছেন। তাকে এভাবে ছুটতে দেখে এক ডাক্তার তার পথ আগলে দাঁড়ালেন।

ডাক্তার : ব্যপার কী, আপনি এভাবে 
পালাচ্ছেন কেন?

রোগী : সাধে কী আর পালাচ্ছি?

ডাক্তার : ঘটনাটা খুলেই বলুন না।

রোগী : নার্স বলছেন, খুব সহজ অপারেশন ভয়ের কোনো কারণ নেই।

ডাক্তার : নার্স তো ঠিকই বলেছেন।

রোগী : তিনি কথাটি আমাকে বলেননি, বলেছেন যিনি অপারেশন করবেন, সেই ডাক্তারকে।


৩)একজন ডাক্তার নতুন চেম্বার খুলেছেন।
বাইরে নোটিশ টানিয়ে দিয়েছেঃ

“যেকোন রোগের ফি ৩০০টাকা। যদি রোগ ভাল না হয়, তবে ১,০০০ টাকা ফেরত পাবেন।”

তো নগেন মিয়া এটা দেখে ভাবলো, ডাক্তারকে বাঁশ দিয়ে ১ হাজার টাকা কামিয়ে নেই।।

ধান্দাবাজ নগেন মিয়া ডাক্তারের চেম্বারে যেয়ে বললো, ডাক্তার আমি আমার জিহ্ববায় কোন টেস্ট পাই না!!

ডাক্তার তার এসিস্টেন্ট কে বললেন,

২২ নাম্বার বোতল থেকে কয়েক ফোটা ওষুধ নগেন মিয়ার জিহ্ববায় দিতে।

এসিস্টেন্ট সেটাই করলো।

নগেন মিয়া তো ইয়াক ইয়াক করে বলে,

এটা তো প্রসাব!!

ডাক্তার হেসে বললেন, এইতো আপনার মুখের স্বাদ ফিরে এসেছে। এবার ৩০০ টাকা দেন।

কিছুদিন পর

নগেন মিয়া আবার ফন্দি আটলো, কিভাবে আগের ৩০০ টাকা উসুল করে ডাক্তারকে বাঁশ দেওয়া যায়।

এবার চেম্বারে যেয়ে বলে, ডাক্তার, আমার মেমরি লস হইছে। কিছু মনে রাখতে পারি না।

ডাক্তার আবারো এসিস্টেন্ট কে বললেন, ২২ নম্বর বোতল থেকে এক চামচ ওষুধ উনাকে খাইয়ে দিতে।

এটা শুনেই নগেন মিয়া  লাফ  দিয়া উঠে বলে, ২২ নম্বরে তো প্রসাব!!

ডাক্তার এবারো হেসে বলেন, জি। আপনার স্মৃতি ফেরত এসেছে।

৩০০ টাকা দেন।


৪)মর্নিং ওয়াক এর পরে কয়েকজন ডাক্তার চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে এক ভদ্রলোক কে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাটতে দেখতে পেলো ...

একজন ডাক্তার মন্তব্য করলেন, "কি হয়েছে লোকটার বলতো ?"

অন্যজনের মন্তব্য ততক্ষনাৎ এলো ""Left knee arthritis.""

দ্বিতীয়জন বলে উঠলেন, "না, না, আমার মনে হয় Plantar Fasciitis"


তৃতীয়জন বললেন "আরে না রে ভাই "It is a clear case of Ankle sprain"
চতুর্থ জন "ভালো করে দেখ, লোকটা একটা পা ঠিক ভাবে উঠতে পারছে না, এটা Foot drop কেস..তার Lower motor neurons ঠিক মতো কাজ করছে না !"

পঞ্চম জনের বক্তব্য, "আমার তো এটা Hemiplegia র scissors gate মনে হচ্ছে"

ষষ্ঠ জনের কিছু মন্তব করার আগেই, ভদ্রলোক রাস্তা পার করে তাদের কাছে এসে পড়েছেন....তাদেরকে দেখে বললেন " দাদা এখানে আসে পাশে কোনো মুচির দোকান আছে কি? আমার চটির বুড়ো আঙ্গুল টা সেলাই খুলে গিয়ে আমাকে বেশ বেকায়দায় ফেলেছে

Post a Comment

0 Comments